🌴শীতের ঐতিহ্য খেজুরের গুড়🌴

গুড় ও পাটালি আসল কিনা কিভাবে চিনবেন?

খাঁটি পাটালি গুড়ের কিনারায় আঙুল দিয়ে চাপ দিয়েই ভাঙা যাবে। যদি ভাঙা না যায়, শক্ত প্রকৃতির হয় তবে মনে করবেন ভেজাল আছে।

প্রয়োজনে ভেঙে একটু খেয়ে দেখবেন, যদি কচকচ করে তবে বুঝতে হবে চিনি মেশানো আছে । আসল গুড় কচকচ করবে, না মুখে দিলেই গলে যায়।

আসল পাটালি গুড়ের ভেতরে রসালো থাকবে, অনেক সময় গরমে গলে যেতে পারে। যদি ভেতরে শুকনা থাকে তাহলে ধরে নিবেন গুড়ে ভেজাল আছে।

আসল গুড় ও পাটালি গাঢ় বাদামি রং এর হবে ও কিছু কিছু ক্ষেত্রে লালচে বাদামি ও হতে পারে। তবে হলদে, সাদাসে ও কালো বর্ণ আসল গুড়ের বৈশিষ্ট্য নয়।

কেন আমাদের থেকে গুড় নিবেন?

৩ কেজি খেজুর গুড়ের

রেগুলার প্রাইস 1950 টাকা
অফার প্রাইস 1750 টাকা

ডেলিভারি চার্জ ফ্রি

প্রয়োজনে কল করুন:
01752-928142

🚚অর্ডার করতে অগ্রিম ১ টাকাও দিতে হয় না🔥

Your Products

২.৫ কেজি দানাদার গুড়1
+
৳ 1,650.00
সেরা প্যাকেজ
৩ কেজি দানাদার গুড়
+
৳ 1,750.00
৩ কেজি পাটালি1
+
৳ 1,950.00

Billing details

Bangladesh

Shipping

Your order

Product Subtotal
৩ কেজি নলেন দানাদার গুড়  × 1 ৳ 1,750.00
Subtotal ৳ 1,750.00
Shipping
Total ৳ 1,750.00
  • Pay with cash upon delivery.

সচরাচর জিজ্ঞাস্য প্রশ্নাবলি

গুড় ও পাটালি কি কি ভাবে ব্যবহার করা যায়?

১/ শীতে পিঠা তৈরির জন্য গুড় ও পাটালি খুবই জনপ্রিয়। যেমন – ভাপা পিঠা, দুধ চিতই, কুলি পিঠা, পাটিসাপটা পিঠা, নকশী পিঠা, ম্যারা পিঠা, তেলের পিঠা, দুধ-পুলি পিঠা, গুড়ের জিলাপি, ক্ষির পিঠা ইত্যাদি।
২/ খেজুরের গুড় ও পাটালি দিয়ে বিভিন্ন ধরনের মুখরোচক খাবার তৈরি করতে পারবেন। ৩/ ফিরনি, পায়েস, গুড়ের শরবত, গুড়ের চা এছাড়াও বিভিন্ন ধরনের ডিজার্ট আইটেম তৈরি করতে পারবেন।
৪/ গুড় ও পাটালি দিয়ে বিভিন্ন অঞ্চলের বিভিন্ন ধরনের পিঠা তৈরি করা যায়।

অবশ্যই, চিনির পরিবর্তে গুড় ব্যবহার করা যায়। গুড় একটি প্রাকৃতিক মিষ্টি এবং চিনির তুলনায় স্বাস্থ্যকর বিকল্প। এতে প্রাকৃতিক খনিজ পদার্থ যেমন আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, এবং ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা শরীরের জন্য উপকারী।

চিনির বদলে গুড় খাওয়া স্বাস্থ্যকর, কারণ এতে রয়েছে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, এবং পটাশিয়ামের মতো পুষ্টি উপাদান। এটি রক্তশুদ্ধি, হজম উন্নত করা, ও এনার্জি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। চিনি শুধুমাত্র ক্যালোরি দেয়, কিন্তু গুড় প্রাকৃতিক ও পুষ্টিকর, যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বাড়ায়।

গুড় বিভিন্নভাবে ব্যবহার করা যায়। কিছু জনপ্রিয় পদ্ধতি:
চায়ের সঙ্গে: চিনির পরিবর্তে গুড় দিয়ে স্বাস্থ্যকর চা বানানো যায়।
মিষ্টি তৈরিতে: পায়েস, পিঠা, ক্ষীর বা সন্দেশে গুড় ব্যবহার করুন।
পানীয়তে: লেবুর শরবত বা দুধের সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খাওয়া যায়।
নাস্তার আইটেমে: রুটি, পরোটা বা পিঠার সঙ্গে গুড় মিশিয়ে খাওয়া যায়।
মসলা মিক্সে: আচার, চাটনি বা সস তৈরিতে গুড় ব্যবহার করে স্বাদ বাড়ানো যায়।
ডেজার্টে: কেক, ব্রাউনি বা মুজি তৈরিতে গুড় মিষ্টি হিসাবে ব্যবহার করা যায়।
প্রাকৃতিক মিষ্টি হিসেবে গুড় খাবারের স্বাদ ও পুষ্টি দুটিই বাড়ায়।

Scroll to Top